Promoter Raj is Bengal`s present as well as future!
জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় হুগলি নদীতে তলিয়ে গেল একটি যাত্রীবাহি নৌকা। নৌকাডুবিতে কমপক্ষে পাঁচ জন নিখোঁজ। উদ্ধারের কাজ এখনও চলছে।
আজ দুপুর দুটো নাগাদ দক্ষিণ ২৪ পরগনার পূজালির ইন্দিরাঘাট থেকে ৩০ জন যাত্রী নিয়ে হাওড়ার চেঙাইলের দিকে রওনা হয় মোটর চালিত নৌকাটি। মাঝনদীতে নৌকার মোটরের তেল শেষ হয়ে যায়। নৌকার সঙ্গে ধাক্কা লাগে নদীতে দাঁড়িয়ে থাকা একটি জাহাজের। নদীতে তলিয়ে যায় যাত্রী সমেত নৌকা।
নৌকাডুবিই এখন আমাদের থিমসংগীত।
শুধু দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর বা মারামারি নয়। তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের জেরে এবার ছিঁড়ে ফেলা হল দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবিও। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের নয়াগ্রামে। আগামী কালই ঝাড়গ্রামে সফরে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর আগেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে উত্তপ্ত হয়ে উঠল নয়াগ্রাম। ভাঙচুর করা হল তৃণমূলের কৃষক ক্ষেত মজুর সংগঠনের অফিস। ছিঁড়ে ফেলা হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও মুকুল রায়ের ছবি। আর এই সবের জন্য নয়াগ্রামে তৃণমূল ব্লক সভাপতি উজ্জ্বল দত্তর বিরুদ্ধেই অভিযোগ করেছেন দলের আরেক স্থানীয় নেতা
তিনি জানিয়েছেন হামলা করা হয় তাঁর স্ত্রীর উপরেও। পুলিসে শ্লীলতাহানির অভিযোগ এনেছেন আক্রান্ত নেতার স্ত্রী। ভাঙচুর করা হয় ওই নেতার দোকানও। পুলিস অবশ্য অভিযোগ নেয়নি বলে দাবি করেছেন ওই নেতার স্ত্রী। তাঁর আরও অভিযোগ থানায় গেলে উল্টে তাঁর স্বামীকেই আটকে রাখে পুলিস। এর আগেও দলীয় কর্মীদের উপর হামলা অভিযোগ উঠেছিল এলাকার প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা উজ্জ্বল দত্তের বিরুদ্ধে।
রাজ্যে বড় শিল্পের জন্য জমি সমস্যা নিয়ে সৌগত রায়ের উস্কে দেওয়া বিতর্কের জবাব দিতে গিয়ে শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় কার্যত স্বীকার করে নিলেন, নতুন শিল্পের জন্য রাজ্য সরকারের কাছে সে ভাবে লগ্নির প্রস্তাব আসছে না৷ রবিবার পার্থবাবু জানান, 'জমি কোনও সমস্যা নয়৷ সমস্যা হল প্রস্তাব৷' পার্থবাবুর এই মন্তব্যেই স্পষ্ট, রাজ্য সরকার যতই দাবি করুক না কেন, ২০১১-র মে থেকে রাজ্যে ১ লক্ষ ১২ হাজার ৭৬৯ কোটি টাকার লগ্নি-প্রস্তাব এসেছে, তার মধ্যে কত টাকার লগ্নি বাস্তবে রূপায়িত হবে তা নিয়ে সরকারই সন্দিহান৷ সরকারের জমিনীতি এবং শিল্প সম্পর্কিত অন্যান্য নীতির উপযোগী লগ্নি প্রস্তাবের সংখ্যা নিয়েও সরকারের সংশয় রয়েছে৷ এমন অনেক লগ্নি প্রস্তাব রয়েছে, যেগুলির জমি-সহ সরকারের নানা নীতির কারণে দিনের আলো দেখার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ৷ রাজ্যের আর্থিক সমীক্ষাতেও স্পষ্ট, গত দু'বছরে রাজ্যে শিল্প প্রসারের হার কমে গিয়েছে৷ ২০১০-এ রাজ্যে ১৫ হাজার ৫২ কোটি টাকার লগ্নি প্রস্তাব রূপায়িত হয়েছিল৷ ২০১১ সালে তা কমে দাঁড়ায় ২ হাজার ৪৬৫ কোটি টাকায়৷ আর ২০১২ সালে তা এক লাফে কমে দাঁড়িয়েছে ৩১২ কোটি ২৪ লক্ষ টাকায়৷ এই অবস্থায় শিল্পের উপযোগী লগ্নি প্রস্তাব পাওয়াই যে রাজ্য সরকারের কাছে এক বিরাট চ্যালেঞ্জ, তা পার্থবাবুর এ দিনের বক্তব্যেই স্পষ্ট৷
শনিবার বণিকসভা সিআইআই-এর এক সভায় সৌগতবাবু 'জনঘনত্বের' সমস্যার কথা তুলে বোঝাতে চান, এ রাজ্যে জমি-মানুষ অনুপাতটাই বিপজ্জনক৷ অর্থাত্ মাথাপিছু জমির পরিমাণ খুবই কম৷ ফলে ফাঁকা জমি প্রায় নেই বললেই চলে৷ সেই কারণে বড় শিল্পে জমির অভাবের কথা বারে বারেই তুলে ধরছেন তিনি৷ তিনি এ-ও বলেন, শিল্পায়নের জন্য সরকারকেই চটজলদি জমি সমস্যার সমাধান করতে হবে৷ সৌগতবাবুর এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ দিন পার্থবাবুকে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, 'এটা ওঁর ব্যক্তিগত মত৷ যদি কোথাও জমি নিয়ে সমস্যা হয়ে থাকে, তা হলে আমি ওঁকেও বলেছি আমাদের কাছে তা পাঠিয়ে দিতে৷ আমরা দেখে নেব৷' সৌগতবাবুর উদ্দেশে তিনি এ-ও বলেন, 'বিতর্ক সৃষ্টি না করে সমাধান খোঁজার চেষ্টা করুন৷'
শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, রাজ্য সরকারের জমিনীতি অত্যন্ত স্পষ্ট৷ এই নীতির ভিত্তিতেই রাজ্যে শিল্পায়নের ব্যাপারে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে৷ পার্থবাবুর কথায়, 'জমি কোনও সমস্যা নয়৷ সমস্যা হল প্রস্তাব৷ প্রস্তাব আসুক৷ প্রস্তাব এলে আমরা বিবেচনা করে দেখব৷ কর্মসংস্থান হচ্ছে কি না দেখব৷ শুধু বিনিয়োগ হবে, অথচ নিয়োগ হবে না, তা আমরা চাই না৷ আমরা বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান সবই চাই৷'
জমি নিয়ে পার্থবাবুর এই বক্তব্য অবশ্য নতুন নয়৷ তিনি অতীতেও বারে বারে দাবি করেছেন, রাজ্যে শিল্পায়নের ব্যাপারে জমি কোনও ইস্যুই নয়৷ কিন্তু, এ দিন শিল্পে বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে তাঁর মন্তব্য অত্যন্ত তাত্পর্যপূর্ণ৷ শিল্প মহলের মতে, রাজ্যে এক লপ্তে বড় জমি পাওয়ার সমস্যার কারণেই অনেক সংস্থা পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগ করার ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে না৷ ২০১১ সালে রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, শিল্পের জন্য তাঁর সরকার কোনও জমি নেবে না৷ পরবর্তীকালে রাজ্য সরকার যে জমিনীতি ঘোষণা করে, তাতেও স্পষ্ট ভাবে বলে দেওয়া হয়েছে, কোনও বেসরকারি প্রকল্পের জন্য সরকার জমি অধিগ্রহণ করবে না৷ বিনিয়োগে আগ্রহী শিল্প সংস্থাকে সরাসরি জমি কিনে নিতে হবে৷ শিল্প মহল ও বণিকসভাগুলির বক্তব্য, পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যে যেখানে ছোট জমির পরিমাণ অনেক বেশি, সেখানে শিল্পের জন্য জমি পাওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি৷ অথচ, রাজ্য সরকার সেই সহযোগিতার হাত বাড়াতে রাজি না হওয়াতেই পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগ করার ব্যাপারে শিল্পপতিরা ক্রমেই উত্সাহ হারাচ্ছেন৷
পুরসভার চেয়ারম্যান ছাড়াও তৃণমূলের কাউন্সিলর দীপিকা দত্ত সহ ১১ জনের নামে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা৷ ইতিমধ্যে ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ কিন্তু মহেশতলা পুরসভার চেয়ারম্যান দুলাল দাস সহ বাকিদের গ্রেফতার না করায় বাসিন্দাদের প্রশ্নের মুখে পড়েছে পুলিশ প্রশাসনের নিরপেক্ষতা৷ তবে পুলিশ জানিয়েছে, এফআইআরে নাম থাকা বাকি ৬ জনের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে৷ ঘটনায় মহেশতলা পুসভার চেয়ারম্যান দুলাল দাসের কোনও যোগ রয়েছে কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে৷
এদিকে প্রকাশ সিংহ ও পার্থপ্রতিম ঘোষের সংযোজন, মহেশতলা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ধৃত ৫ জনের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত৷ তাঁদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৩৬ ধারায় অগ্নিসংযোগ এবং ১২০বি ধারায় অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা রুজু হয়েছে৷ অভিযুক্তদের আইনজীবী এদিন সওয়াল করেন, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মতো অভিযোগ প্রমাণ করার জন্য ঘটনাস্থলে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করে তালিকা দেওয়া বাধ্যতামূলক৷ এই ঘটনার ক্ষেত্রে নমুনা সংগ্রহের তালিকা পেশ করা হয়নি৷ এরই ভিত্তিতেই ধৃতদের জামিনের আবেদন করেন তাঁদের আইনজীবীরা৷ কিন্তু সরকারি আইনজীবী পাল্টা সওয়াল করেন,ঘটনাটি গুরুতর৷ বহু বাড়ি ভস্মীভূত হয়েছে৷ তাই ধৃতদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হোক৷ দু’পক্ষের সওয়াল-জবাব শুনে বিচারক ধৃতদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতে শোনার নির্দেশ দেন৷ ২১ তারিখ মামলার কেস ডায়েরিও তলব করেছেন তিনি৷ একইসঙ্গে সেদিনই তদন্তকারী অফিসারকেও হাজিরার নির্দেশ দেন বিচারক৷ অভিযোগকারীর লিখিত বয়ানে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে জনৈক চেয়ারম্যানের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল৷ তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে জল্পনাও শুরু হয়৷ অভিযুক্তপক্ষের আইনজীবী সওয়ালে তদন্তে পুলিশের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন৷ তাঁর বক্তব্য, চেয়ারম্যান কথা উল্লেখ থাকলেও আদালতে পাঠানো তদন্তকারী অফিসারের ফরওয়ার্ডিং লেটারে ওই বিষয়ের কোনও উল্লেখ রাখা হয়নি৷
এদিকে, পুলিশের পক্ষ থেকে ধৃতদের জেল হেফাজতে পাঠানোর আবেদনকে ঘিরেও প্রশ্ন উঠেছে৷ কারণ ধৃতদের পুলিশ হেফাজতে পেলে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই ঘটনার পিছনে ষড়যন্ত্র আছে কি না, বা থাকলে কারা জড়িত, তার হদিশ পাওয়া সম্ভব হত বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল৷
শিলাদিত্য চৌধুরীর পর এবার প্রতাপ নস্কর। প্রশ্ন করায় পুরমন্ত্রীর রোষের মুখে পড়তে হল মহেশতলার ষোলোবিঘা বস্তির বাসিন্দা প্রতাপ নস্করকে।আজ দুপুরে ষোলোবিঘার পুড়ে যাওয়া বস্তি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। সেসময় স্থানীয় বাসিন্দা প্রতাপ নস্কর তাঁকে প্রশ্ন করেন, ঘটনাস্থলে মুখ্যমন্ত্রী আসেননি কেন? আর তাতেই ক্ষুদ্ধ হন পুরমন্ত্রী। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে আটক করে পুলিস।
আক্রান্ত হন খবর সংগ্রহ করতে যাওয়া চব্বিশ ঘন্টার মহিলা সাংবাদিক ও চিত্র সাংবাদিকও। তৃণমূল কর্মীরা তাঁদের ঘেরাও করে রাখেন। চিত্র সাংবাদিকের ক্যামেরা ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে পুলিস গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে।
ভোরের আগুনে পুড়ে গিয়েছে তার ঘর। প্রশ্ন করেছিলেন, "মুখ্যমন্ত্রী আসলেন না?" আর এই অপরাধেই ১৬ বিঘা বস্তির বাসিন্দা প্রতাপ নস্করকে 'সন্দেহ ভাজন' তকমা দিয়ে আটক করল পুলিস।
মহেশতলা পুরসভার মোল্লার গেট, সন্তোষপুর সহ সংলগ্ন এলাকা। গত এক বছরে এইসমস্ত জায়গায় বারবার আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এই এলাকায় জমির বাজারদর এখন আকাশছোঁয়া। মাথা তুলছে একের পর এক বহুতল। সেকারনেই বারবার আগুন লাগার ঘটনা ঘটানো হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এই কাজের পিছনে দুলাল দাসের পাশাপাশি তাঁর ছেলে দেবাশিস দাসের নামও উঠে আসছে।
মহেশতলা, সন্তোষপুর এলাকা। জনসমাগম ক্রমেই বাড়ছে এই এলাকাগুলিতে। হু হু করে বাড়ছে জমির দামও। আর এর সঙ্গে বেড়ে চলেছে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও। কার্যত পাল্লা দিয়ে।
তথ্য বলছে, একের পর এক যে আগুন লাগার ঘটনা মহেশতলায় ঘটছে তার প্রায় সবকটাই সন্তোষপুর এবং সংলগ্ন এলাকায়। প্রতিক্ষেত্রে নাম উঠছে দুলাল দাস বা তাঁর ঘনিষ্ঠদের।
কয়েকমাস আগে মোল্লার গেটে একটি গোডাউনে আগুন লেগেছিল। গোডাউনটির মালিক জামসেদ মোল্লা। তিনি আবার মহেশতলা পুরসভার চেয়ারম্যান দুলাল দাসের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। তখন অভিযোগ উঠেছিল, গোডাউনটির ভাড়া প্রতি বর্গফুটে তিন টাকা। জানা যাচ্ছে, এখন বাজারদর প্রতি বর্গফুটে মাত্র কুড়ি বা বাইশ টাকা। অভিযোগ, সেই কারণেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর থেকে আজ পর্যন্ত এগোয়নি তদন্ত। আগুন কীভাবে লাগল, অগ্নিকাণ্ডের দায় কার, জানা যায় নি।
এই এলাকাতেই একটি পুরনো শুটিং ফ্লোরেও একইরকম ভাবে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। এক্ষেত্রেও কেন হল, কীভাবে হল, তা স্পষ্ট হয়নি।
শনিবার যে ষোলো বিঘা বস্তিতে আগুন লাগে, সেখানেও এনিয়ে তিন-তিনবার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল।
শনিবার যে ষোলো বিঘা বস্তিতে আগুন লাগে, সেখানেও এনিয়ে তিন-তিনবার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল। অভিযোগ উঠছে, নির্দিষ্ট কয়েকজন ব্যক্তি রয়েছেন এসবের পিছনে। চেয়ারম্যান দুলাল দাসের পাশাপাশি তাঁর ছেলে দেবাশিস দাসের নাম উঠে এসেছে।
এছাড়াও প্রসেনজিত্ দাস, অচ্যুত মজুমদার, বাটানগর এলাকার বাসিন্দা পীযূষ, সুকান্ত, মঙ্গল পাঁজা, এদের নামেও অভিযোগের শেষ নেই। আর রয়েছেন এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দীপিকা দত্ত। যার নাম রয়েছে শনিবারের ষোলো বিঘা বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার এফআইআরেও। একের পর এক আগুন লেগেছে। সাধারণ মানুষের ক্ষোভের আগুন বেড়েছে। পুলিস-প্রশাসন বা সরকার কিন্তু নির্বিকার।
গার্ডেনরিচের পর মহেশতলা। পুলিস খুনের পর বস্তিতে আগুন দেওয়া। ফের জড়িয়ে গেল শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের আরেক চেয়ারম্যান। ষোলবিঘা বস্তির অগ্নিকাণ্ডে পুলিস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকার মামলা দায়ের করেছে। সরাসরি নাম রয়েছে স্থানীয় কাউন্সিলরের। যদিও মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন ছোট ঘটনা। ফলে তদন্তের কাজ প্রভাবিত হতে পারে বলে অভিযোগ উঠেছে। নুন আনতে পান্তা ফুরনো মানুষগুলির অবস্থা কার্যত সর্বসান্ত। আর সেই ঘটনা যেন একেবারেই গুরুত্বহীন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।
অথচ এলাকাবাসীর বক্তব্যেই উঠে এসেছে কীভাবে ষড়যন্ত্র করে তাঁদের তুলে দেওয়ার চেষ্টা। প্রমোটিং-এর জন্যই ভোররাতে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার চেষ্টা বস্তিবাসীদের। সেই অভিযোগেই পুলিস জামিন অযোগ্য ধারায় এফআইআর করেছে ১১ জনের বিরুদ্ধে।
তাঁরা হলেন--আয়ুব আলি গাজি, মোমিনা বিবি, রেজ্জাক গাজি, সাহানারা বিবি, আইজুল মোল্লা, মোমেনা বিবি নাইয়া, হাসিনা বিবি, নিতাই হালদার, রফিক মোল্লা, দীপিকা দত্ত, আব্দুল রফিক মোল্লা। প্রথম পাঁচজন ইতিমধ্যে পুলিসের হাতে ধরা পড়েছে।
অভিযোগের একেবারে শেষে লেখা হয়েছে, ষড়যন্ত্রে যুক্ত রয়েছেন চেয়ারম্যান। পুলিসও সেই অনুসারে এফআইআরে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করেছে। কিন্তু সরাসরি দুলাল দাসের নামে মামলা হয়নি। যদিও আইনি দিক থেকে তা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ গার্ডেনরিচে পুলিস খুনের ঘটনাতেও চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত চেয়ারম্যান হিসাবে অভিযুক্ত মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্নাকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। এখানে চেয়ারম্যানের সঙ্গে সরাসরি এফআইআরে নাম রয়েছে কাউন্সিলর দীপিকা দত্তের।
শাসক দলের চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর আগুন লাগিয়ে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করে বহুতল বানানোর চেষ্টা করছেন। মুখ্যমন্ত্রী অবশ্য অবিচল। দুলাল দাস সম্পর্কে কলকাতার মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের শ্বশুর। একদিকে নিজেদের প্রভাব, অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রীর এমন মন্তব্য। রাজনৈতিক প্রভাবে চেয়ারম্যান ও কাউন্সিলরকে আদৌ গ্রেফতার করা হবে? ষোল বিঘা বস্তির পোড়া বাতাসে এমনই আশঙ্কার ছাই উড়ে বেড়াচ্ছে।
-
নোনাডাঙ্গা « সংবাদমন্থন
songbadmanthan.com/?tag=নোনাডাঙ্গাJun 20, 2012 – Tag Archives: নোনাডাঙ্গা. আন্দোলন ... জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের শুরু থেকেই নোনাডাঙায় উচ্ছেদ হয়ে ফের ঘর বানিয়ে থাকা বস্তিবাসীদের টিঁকে থাকার লড়াই এক নতুন জটিলতার মুখোমুখি হয়েছে। বর্ষা আসছে, অথচ গোটা ... উচ্ছেদ হওয়া মজদুর পল্লি এবং শ্রমিক কলোনির বাসিন্দাদের যোগ্য পুনর্বাসনের দাবি সহ ))) · নোনাডাঙার ... -
'সরকার পরিচয়পত্র করে দিয়ে পুনর্বাসন দিক' উচ্ছেদ প্রতিরোধ কর্মীর কথা ...
songbadmanthan.com/?p=326কলি কৌমের ঘরগুলি ভাঙতে মোতায়েন করা... উচ্ছেদ হওয়া হকারদের প্রতিবাদ — ভিডিও ... সরকার ধান কিনছে, কিন্তু ভোগান্তির আশঙ্কা ভাগচাষির পার্থ কয়াল, ফলতা, ৩১ মার্চ পাশের ছবিটা ফলতা ব্লকের সুজাপুরে পঞ্চায়েত অফিসের সামনে ২৭ মার্চ তোলা। সরকারি ভাবে ক্যাম্প করে ধান কেনা হচ্ছে। তার আগে,... : শিল্প ও বাণিজ্য. : উচ্ছেদ, নোনাডাঙ্গা ... -
নোনাডাঙার বস্তিবাসীদের ধরনায় পুলিশের লাঠি, গ্রেপ্তারি, বার বার ...
songbadmanthan.com/?p=237গত ২০ জুন মজদুর ও শ্রমিক কলোনির বাসিন্দাদের সুষ্ঠ পুনর্বাসন, এবং নাগরিক পরিষেবার দাবি নিয়ে ধর্মতলায় একটি অবস্থান ধরনার আয়োজন করে উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটি। সকাল থেকে চলা... এর আগে উচ্ছেদ বিরোধী আন্দোলন থেকে ধৃত দেবলীনা চক্রবর্তীকে ১৩ জুলাই অবধি জেল হেফাজত দেওয়া হয়েছে, অভিজ্ঞান সরকার এখনও জেল হেফাজতেই রয়েছেন। অস্ত্র মজুত ... -
2 - প্রথম পাতা
www.guruchandali.com › টইপত্তরApr 17, 2012 – ""গায়ে গতরে বড়"" তৃণমূল রাস্তায় নেমে সিঙ্গুর আন্দোলনের নেতৃত্বে না গেলে এপিডিয়ারের ক্ষমতা ছিল না সিঙ্গুরে ন্যানোর কারখানা আটকানো। আরও দেখুন। নোনাডাঙ্গা নিয়ে মেতে থাকার সময়ে গোটা বাইপাস থেকে উচ্ছেদ গয়ে গিয়েছে অনেক মানুষ। ""গায়ে গতরে"" বড় না হলে অনেক জায়গায় একইসঙ্গে অন্দোলন চালানো যায়না। -
6 - প্রথম পাতা
www.guruchandali.com › টইপত্তরApr 11, 2012 – যেমন ধরাযাক '' মরিজঝাপি(আমি তার আগের উধাহরণ টানছি না)থেকে শুরু কোরে নোনাডাঙ্গা .. উচ্ছেদ প্রক্রিয়া একই রকম ভাবে সক্রিয় / প্রয়োগ পদ্ধতিটি বিভিন্ন / কখনো rehabilitation এর নামে real state এর ব্যবসা / কখনো industrialization এর নামে পুজিবাদ এর নিজেস্ব সংকট মেটানোর ধান্দা / কখনো mins এর লোভে আদিবাসী উচ্ছেদ . -
16 - প্রথম পাতা
www.guruchandali.com › টইপত্তর... যুক্তি দিয়েছিলো। সে সময় কি তৃণমূল কর্মীরা নিজেদের বাড়িতে উচ্ছেদ হওয়া মানুষদের রেখেছিলেন বুঝি? ... এই নকল বুদ্ধিজীবীদের মিছিল সুপার ফ্লপ হয়েছে আর জনসমর্থন না পেয়ে লেজ গুটিয়ে পালিয়ে গেছে নোনাডাঙ্গা থেকে হার্মাদ-মাও বাহিনী। ... গোবিন্দপুর রেল কলোনীরউচ্ছেদ-বিরোধী আন্দোলনে পূর্ণেন্দুবাবু ঠিক এই কাজটিই করেছিলেন। ও-হো ... -
প্রিন্ট - Prothom Alo | Most popular bangla daily newspaper
www.prothom-alo.com/print/news/251826Apr 21, 2012 – সরকারের বস্তি উচ্ছেদ কার্যক্রম নিয়ে কয়েকবার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। বস্তিবাসীর সঙ্গে পুলিশ ও উচ্ছেদকর্মীদের ধাওয়া-ধাওয়ি হয়েছে। এ ছাড়া বস্তিবাসী ও মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিবাদ মিছিলের সময় পুলিশ-মিছিলকারী সংঘর্ষ ঘটেছে। চলেছে পুলিশের লাঠিপেটা ও গ্রেপ্তার। বৃহত্তর কলকাতার বাইপাস-সংলগ্ন নোনাডাঙ্গা ... -
Comments - Facebook
m.facebook.com/story.php?story_fbid=446890495326059...facebook · Ipsita Pal > Bengal Politics · http://www.facebook.com/#!/notes/ipsita-pal/নোনাডাঙ্গা-উচ্ছেদ-প্রতিরোধ-কমিটির-বক্তব্য/10150847853876407?notif_t=like. Apr 30, 2012 · Remove · Report. -
শহরের দুয়োরানি | Anandabazar
my.anandabazar.com/content/শহরের-দুয়োরানি২০০৫ সালে যখন গোবিন্দপুর রেল কলোনি থেকে উচ্ছেদ হওয়া মানুষদের নোনাডাঙায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল, মনে আছে, তখন সেটা প্রায় দ্বীপান্তরের মতোই ঠেকেছিল। ... একটা মাঠ থেকে কয়েক ঘর মানুষকে উচ্ছেদ করার সরকারি খেলার কেন্দ্র না হলেও নোনাডাঙাকে এ বার চিনতেই হত। একটু আগেই যে সব .... আমিও আগে জানতাম না কোথায় নোনাডাঙ্গা.অনেকের মত ... -
এটাই কি তবে প্রকৃত গণতন্ত্রে ফেরা? - | ওয়েবদুনিয়ায় বাঙালির রংবাজি
www.banglabazar.co.in/node/2759এর আগের দিনই নোনাডাঙ্গা বস্তিবাসীদের জোর করে উচ্ছেদের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত অ্যাসোসিয়েশন ফর প্রোটেকশন অব ডেমোক্র্যাটিক রাইটসের সদস্যদের ব্যাপক মারধরের অভিযোগ ওঠে তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থকদের বিরুদ্ধে। মারের হাত থেকে মহিলাদেরও রেহাই দেওয়া হয় নি। ৩রাএপ্রিলের কথাই চিন্তা করুন। তৃণমূল বিধায়ক এবং কাউন্সিলাররা রীতিমত ...
কলকাতা: মহেশতলার অগ্নিকাণ্ডের পর কেন মুখ্যমন্ত্রী ঘটনাস্থলে এলেন না, এই প্রশ্ন তোলায় এক স্থানীয় বাসিন্দাকে আটক করল পুলিশ। এই ঘটনায় একদিকে বর্তমান সরকারের পুলিশের অসহিষ্ণুতা যেমন একদিকে প্রকট হয়ে উঠেছে, তেমনই তা বেলপাহাড়ীর জনসভায় মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি অস্বস্তিকর প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়ায় কৃষক পরিবারের ছেলে শিলাদিত্য চৌধুরির কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। সেদিন কেন সারের দাম কমছে না, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জানতে চেয়েছিলেন শিলাদিত্য। সেই ‘অপরাধে’ প্রকাশ্য সভাতেই স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে মাওবাদী বলে চিহ্নিত করেছিলেন। শিলাদিত্যকে আটক করেছিল পুলিশ। কয়েক মাসের ব্যবধানে সেই ঘটনার ছায়া দেখা গেল মহেশতলায়। গতকাল সেখানে ১৬ বিঘা বস্তিতে বিধ্বংসী আগুন লেগে ৭০০ ঝুপড়ি পুড়ে ছাই হয়ে যায়।মাথার ওপর আশ্রয় হারান অসংখ্য মানুষ। আজ সেখানে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যান পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। এমনিতেই সেখানকার ঘরপোড়া মানুষজন আগুন লাগার পিছনে প্রোমোটিং-রাজের চক্রান্তের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন। আগুন লাগার পিছনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে তাঁরা কাঠগড়ায় তুলেছেন মহেশতলা পুরসভার চেয়ারম্যান দুলাল দাশকে। দুলালবাবু সমেত ১১ জনের নামে এফআইআর দায়ের করেছেন বাসিন্দারা৷মহেশতলার ১৬ বিঘা বস্তিতে চার মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার আগুন লাগল। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, দুলালবাবুর নেতৃত্বেই চক্রান্ত করে আগুন লাগানো হয়েছে৷ তাঁদের অভিযোগ, উচ্ছেদ করতেই এই ষড়যন্ত্র৷ যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন দুলালবাবু, সম্পর্কে যিনি কলকাতা পুরসভার মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের শ্বশুর৷ দুলালবাবুর দাবি, ১৬ বিঘা বস্তিতে বছরে দু’-তিনবার আগুন লাগে৷ সব মিলিয়ে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ বস্তিবাসীরা ফিরহাদকে হাতের কাছে পেয়ে ক্ষোভ উগরে দেন।তাঁদেরই একজন জানতে চান, আমরা সর্বস্ব হারালাম। আমাদের যন্ত্রণার সমব্যাথী হতে কেন এলেন না মুখ্যমন্ত্রী? সঙ্গে সঙ্গে প্রতাপ নস্কর নামে ওই ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ।তাঁর সঙ্গে কথা বলতে গেলে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদেরও বাধা দেওয়া হয়৷অবশ্য তিনি ১৬ বিঘা বস্তির নন, মোল্লার গেটের বাসিন্দা বলে জানিয়ে পুলিশ দাবি করেছে, উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলছিলেন বলেই তাঁকে আটক করা হয়েছে।পরে নিজেকে তৃণমূল সমর্খক বলে দাবি করে তিনি বলেন, শুধু বলেছিলাম, মুখ্যমন্ত্রী কেন এলেন না। পুলিশ থানায় ধরে নিয়ে গিয়ে কিছুক্ষণ আটকে রেখে ছেড়ে দেয়। হতবাক রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন, কেউ কি কোনও প্রশ্ন করতে পারবে না? প্রশ্ন করলেই কি আটক করা হবে?
মুখ্যমন্ত্রী কেন গতকালের আগুনকে ছোট ঘটনা বলেছেন, সেই কৈফিয়তও চান স্থানীয় লোকজন৷ চক্রান্ত করে আগুন লাগানো হয়েছে বলে ফিরহাদের কাছেও ক্ষোভ উগরে দিয়ে তাঁরা এজন্য আঙুল তোলেন দুলালবাবুর দিকে৷ তাঁর গ্রেফতারির দাবিও ওঠে। পুরমন্ত্রী তাঁদের বলেন, মুখ্যমন্ত্রীকে বিশ্বাস করুন৷ আইন নিজের কাজ করবে৷ প্রতিশ্রুতি দেন, ক্ষতিগ্রস্তদের সবরকমের সাহায্য করবে সরকার৷ কাল থেকেই ঘর বানানোর কাজ শুরু হবে।একইসঙ্গে তাঁদের বলেন, সংবাদমাধ্যমকে বিশ্বাস করবেন না৷ আইন নিজের কাজ করবে৷
তবে গোটা ঘটনাটি শাসক দলকে অস্বস্তিতে ফেলতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
আজ মহেশতলার ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী দীপা দাশমুন্সিও৷ এদিন তিনি সেখানে পৌঁছে গাড়ি থেকে নামার পরই এলাকার জনাকয়েক তৃণমূল সমর্থক মুখ্যমন্ত্রীর নামে স্লোগান দিতে শুরু করেন৷
http://www.abpananda.newsbullet.in/kolkata/59-more/34703-2013-03-17-11-16-36
মহেশতলার ১৬ বিঘা বস্তিতে আগুন লাগার ঘটনায় গ্রেফতার ৫ অভিযুক্তকে আজ আলিপুর আদালতে তোলা হবে৷ এফআইআরে নাম থাকা বাকি ৬ জনের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ৷ ঘটনায় মহেশতলা পুসভার চেয়ারম্যান, দুলাল দাসের কোনও যোগ রয়েছে কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে৷ পুলিশ সূত্রে খবর, আগামীকাল ঘটনাস্থলে যাবে ফরেন্সিক দল৷ শনিবার ভোর ৪টে নগাদ আগুন লাগে মহেশতলার ১৬ বিঘা বস্তিতে৷ ভস্মীভূত হয়ে যায় প্রায় ৭০০ ঝুপড়ি৷ ষড়যন্ত্রের
|